ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

“আওয়ামী সরকার একটা নির্লজ্জ সরকার”

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

আওয়ামী সরকার একটা নির্লজ্জ সরকার উল্লেখ্য করে নাগরিক ঐক্যের নেতৃবৃন্দ বলেছেন- এই ফ্যাসিস্ট সরকারের লাজ লজ্জা বলতে কিছুই নাই। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নয় ভোট ডাকাতি হয়েছিল ২৯ ডিসেম্বর দিবাগত রাত। তারা সেদিন মৃত মানুষের ভোটও নিয়ে নিয়েছিল, কোনো কোনো জায়গায় ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী হয়েছিলো। এই ইতিহাস জাতি মনে রাখবে। এই আওয়ামী সরকারের কোন চরিত্র নাই। মূখে গণতন্ত্রের কথা বলে অথচ তাদের দলে ও সরকারের কোথাও গণতন্ত্র নাই। ডাকাতের দল ডাকাতি করে শুধু ক্লান্তি নয়, তারা আজ পুরো বাংলাদেশকেই জিম্মি করে রেখেছে।

গত ৩০ই ডিসেম্বর’ নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম মহানগর কর্তৃক আয়োজিত কালো দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

সাবেক ছাত্র ঐক্য চট্টগ্রাম মহানগরের আহবায়ক ও মহানগর নেতা ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন আলো’র সঞ্চালনায় আয়োজিত এই কালো দিবসের প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন, নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম জেলা কমিটির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন- বাংলাদেশ আজ পুরোটাই জেলখানায় পরিণত হয়েছে। সেই দিনের ভোট ডাকাতির চিত্রের বর্ণনা দিতে গিয়ে নেতারা আওয়ামী সরকারকে জুলুমবাজ সরকার আখ্যা দেন, ৩০ ডিসেম্বর ভোট কারচুপি হয়নি ভোট ডাকাতি হয়েছিল। এর আগে ২০১৩ সালে ৫জানুয়ারী অধিকাংশ সংসদ সদস্য বিকাশে এমপি হয়েছিল কিন্তু ৩০ডিসেম্বর পুরো সরকারই ডাকাত সরকার। আজ দুর্নীতিতে ভরে গেছে দেশের প্রতি বর্গফুট মাটি। তারা এদেশের মাটি ও মানুষকে কলুষিত করছে। জনগণের পক্ষে কথা বলার কারো অধিকার নাই। ভোট দেয়ার অধিকার নাই।

সভায় বক্তব্য রাখেন, নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম মহানগরের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম, মহানগর নাগরিক ঐক্যের নেতা আলহাজ্ব আবদুল মাবুদ, আলহাজ্ব মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, অ্যাডভোকেট আবুল হাসনাত মুহাম্মদ রাসেল, জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য গিয়াসউদ্দিন, মোস্তফা মুহাম্মদ জহির উদ্দিন বাবর, মুহাম্মদ ইদ্রিস, আবদুল হক প্রমুখ।

এতে আরও বক্তব্য রাখেন, সাবেক জাপার (কাজী জাফর) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান অ্যাডভোকেট এ এইচ এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন সরকার আজ জনগণের কাছে আস্থা হারিয়েছে। শেখ হাছিনা প্রধানমন্ত্রী নয় ভারতের একজন মূখ্যমন্ত্রীতে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ তিন ভাগে বিভক্ত তৎমধ্যে কিছু সৌদি পন্থি, আওয়ামী সরকার ভারত পন্থি হলেও আমরা হলাম বাংলাদেশ পন্থি। বাংলাদেশ ১৮কোটি মানুষ আপনার বাবাকে হত্যা করেনি, কেন আপনি ১৮ কোটি জনগণের উপর প্রতিশোধ নিচ্ছেন? দেশ আজ একটাকায় চলছে বাকী নিরানব্বই টাকা লুটেরা আওয়ামী লীগের পকেটে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও দীর্ঘদিন বাড়ী যেতে পারি না। সভার সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেন বলেন, ধনীদের আয়কে মাথাপিছু আয় হিসাব যতই করেন কোন লাভ হবে না। আপনি জোর করে গদিতে বসে জুলুম করতেছেন এর জবাব একদিন দিতেই হবে। আপনারা জনগণকে শোষণ করার জন্য আমরা এই দেশ স্বাধীনে অংশ নিই নাই। কালো দিবসের সভায় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।  প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print