ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামে ট্রেন-বাস-সিএনজির সংঘর্ষে মৃত্যু বেড়ে ৩ জন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে ডেমু ট্রেনের সঙ্গে বাস সিএনজি অটোরিক্সার ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হল। আহত ৯ জনের মধ্যে ৬ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছে।

নিহতরা হলেন, পুলিশ কনস্টেবল মনির হোসেন (৪০)। তিনি ট্রাফিক উত্তর বিভাগে কর্মরত। তার বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে। অপরজন সৈয়দ বাহাউদ্দিন আহমেদ (৩০)। তিনি পেশায় পেশায় একজন প্রকৌশলী। তিনি ডালি কনস্ট্রাকশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। তিনি পাঁচলাইশ থানাধীন হামজারবাগ এলাকার সৈয়দ সোহরাব হোসেনের পুত্র। আরেকজনের নাম সাজ্জাদ (১৯)। তিনি পাহাড়তলী কলেজের শিক্ষার্থী।

.

পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাদেকুর রহমান বলেন, ঝাউতলায় ট্রেন বাস ওসিএনজি অটোরিকশার সংঘর্ষে ‘এ পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ বেলা ৩টায় বাহা উদ্দিন নামে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আহত মধ্যে ছয়জন এখনো চিকিৎসাধীন আছেন।’

আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নাজিরহাট থেকে একটি ডেমু ট্রেন চট্টগ্রাম রেল স্টেশন আসছিল। এটি নগরীর খুলশী ঝাউতলা রেল ক্রসিং অতিক্রমকালে সড়কের দুই দিকে বিভিন্ন যানবাহন রেললাইন পার হওয়ার জন্য অপেক্ষায় ছিল। এসময় রেল ক্রসিং কাছে থাকা দুটি সিএনজি অটোরিকশাকে ধাকা দিয়ে রেললাইনে উঠে গেলে ডেমু ট্রেনের সাথে সংঘর্ষ ঘটে। এতে বাসের সামনে অংশ এবং সিএনজি দুটি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত ও ১০ জনের মত আহত হন।

ত্রিমুখী এ সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশ।

রেলওয়ে পুলিশ চট্টগ্রামের এসপি হাছান চৌধুরী বলেন, ঘটনার কারণ ও দোষীদের সনাক্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে সব উঠে আসবে।’

কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তার আগে ঘটনাস্থল ঝাউতলা সিগন্যালে ৭ নম্বর রোডের একটি বাস সেখানে থাকা সিএনজি অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়৷ সেই ধাক্কায় আরেকটি সিএনজির সাথে লাগে৷ দুটি সিএনজি রেল লাইনে উপর পড়ে৷ এতে ডেমু ট্রেনটির ধাক্কায় দুমড়ে মুছড়ে যায় সিএনজি দুটি। সেখানে দায়িত্বরত ট্রাফিক কনস্টেবল মনিরুল ইসলামসহ দুজন নিহত হয় ঘটনাস্থলেই৷ এছাড়া আহত হয়েছে বেশ কয়েকজন।

শাহেদা নামে প্রত্যক্ষদর্শী পাশের বস্তির নারী জানান, আলমগীর নামে রেলক্রসিং দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তা কর্মী ট্রেন আসার সময় সিগনাল না ফেলে রাস্তার ওপারে দোকানে বসেছিল। যার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। সে প্রায় সময় নিজে সিগনাল না ফেলে বাচ্চা ছেলেদের দিয়ে সিগন্যাল ফেলে।

দুর্ঘটনার পর থেকে গেটম্যান আশরাফুল আলমগীর ভূঁইয়া পলাতক রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print