ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

পাহাড়ে পিছিয়ে থাকা ১২ হাজার কিশোরী যুবাকে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হচ্ছে

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি:
বয়ঃসন্ধিকালে কিশোরী ও যুব নারীদের ক্ষমতায়িত করার মাধ্যমে তারা যাতে মর্যাদাসহকালে এবং সহিংসতা ছাড়াই বেড়ে উঠতে পারে সেই লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১২ হাজার কিশোরী ও যুব নারী এবং তাদের পিতামাতাদের নারী প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মসূচী পরিচালনা করা হচ্ছে। বিদেশী দাতা সংস্থা ইউরোপি ইউনিয়নের অর্থায়নে ও নেদারল্যান্ড ভিত্তিক এনজিও সীমাবির কারিগরি সাপোর্টে পাহাড়ের ১০টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে এই কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ।

এই সংস্থাটির উদ্যোগে শনিবার (৪ ডিসেম্বর) রাঙামাটিতে গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে ”মিডিয়া এনগেজমেন্ট মিটিং” কর্মশালায় জানানো হয়, পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির নারীদের বিশাল একটি অংশ এখনো পর্যন্ত স্বাস্থ্য সচেতন নয়। ভাষাগত সমস্যা ও পারিবারিকভাবে সচেতনতার অভাবে অত্রাঞ্চলের কিশোরী যুবা নারীরা প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে এখনো অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। তাই ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে অত্রাঞ্চলে বিগত ২০২০ সালের জানুয়ারী থেকে তিন পার্বত্য জেলার ১৭টি উপজেলায় তারমধ্যে রাঙামাটিতে ৯টি, খাগড়াছড়িতে ৫টি ও বান্দরবানের ৩টি উপজেলার বাছাইকৃত দূর্গম ইউনিয়নগুলোর ১০ থেকে ২৫ বছর বয়সী ১২ হাজার কিশোরী ও যুবা নারীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ-প্রতিকারসহ মর্যাদাপূর্ন জীবন-যাপনে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উপযোগী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিয়মিতভাবে প্রতিমাসে অন্তত ২ বার করে বিশেষ মেন্টরের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচেছ।

উক্ত সচেতনতার ধারাবাহিকতা রক্ষায় উক্ত ১২ হাজার প্রশিক্ষণার্থীর পিতা-মাতাকেও মাসে একবার করে বিশেষ প্রশিক্ষনের আওতায় নিয়ে আসা হচেছ বলেও জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। এই প্রকল্পটির অগ্রগতি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট্যরা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই (রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবানে) এই তিন পার্বত্য জেলায় ৩শ’টি গালর্স ক্লাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। রাঙামাটির এনজিও প্রোগ্রেসিভ, উইভ, হিল ফ্লাওয়ার, টংগ্যা, খাগড়াছড়ির কেএসকেএস, তৃণমুল, জাবারঙ, বান্দরবানের একেএস, গ্রাউস ও তাহজিংডং এই ১০টি সংস্থা উক্ত গালর্স ক্লাবগুলো পরিচালনা করছে। আগামী ২০২৩ সাল পর্যন্ত এই প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

আজ শনিবার দুপুর নাগাদ চলা এই কর্মশালায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে সার্বিক বিষয়ে মতবিনিময়ে অংশগ্রহন করেন, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের প্রজেক্ট ম্যানেজার সঞ্জয় মজুমদার, টংগ্যা এনজিও’র ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক ডা: পরেশ খীসা, প্রোগ্রেসিভ এনজিও’র নির্বাহী পরিচালক সুচরিতা চাকমা, উইভ এর নির্বাহী নাই প্রু মেরী, মাষ্টার ট্রেইনার রিনি চাকমা, হিল ফ্লাওয়ারের প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রীতি রঞ্জন তনচঙ্গ্যা, শুব্রত খীসা, সুকান্ত চাকমা কুলদ্বীপ রায় প্রমুখ।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print