ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রাম জেল সুপারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামীকে শাররিক নির্যাতনের অভিযোগে সিনিয়র জেল সুপার শফিকুল ইসলাম খানসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে তা সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী সৈয়দ মোতাহের হোসাইন রাসিপ।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামে কারা হেফাজতে কয়েদি মো. শামীমকে নির্যাতনের অভিযোগে গত ২৫ নভেম্বর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার জাহানের আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। আদালত নালিশি মামলাটির শুনানি শেষে ৩০ নভেম্বর আদেশের তারিখ নির্ধারণ করেন। কিন্তু আদালত আজ ৬ ডিসেম্বর আদেশ দেন। আদালত পুলিশ অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সুপার (এসপি) পদমর্যাদার কর্মকর্তাকে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন।

মামলার বিবাদীরা হলেন- চট্টগ্রাম কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার শফিকুল ইসলাম খান,জেলার দেওয়ান মো. তারিকুল ইসলাম, ডেপুটি জেলার মো. সাইমুর, আইজি প্রিজনের গোয়েন্দা সবুজ দাশ ও সুবেদার মো. এমদাদ হোসেন।

আরও খবর: চট্টগ্রাম কারাগারে দন্ডিত আসামীকে নির্যাতন, জেল সুপারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

ভুক্তভোগীর স্ত্রী পারভিন আকতার হিরা মামলার অভিযোগে উল্লেখ করেন- তার স্বামী মো. শামীম একটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০০৪ সাল থেকে কারাগারে রয়েছেন। গত ১৭ জুলাই পর্যন্ত তিনি কারাগারের ভেতরে মেডিকেল তথা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ছিলেন।

এরই মধ্যে ১২ জুলাই শামীম কারাবিধি অনুযায়ী ডায়েট না দেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলে তাকে বিবাদী সুবেদার এমদাদ হোসেন মারধর করেন। এরপর ১৭ জুলাই সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী শামীমকে বিবাদীরা কারাগারের ভেতর আমগাছে বেঁধে মারধর করেন এবং একই দিন তাকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠিয়ে দেন। কুমিল্লা কারাগার থেকে নির্যাতনের বিষয়টি শামীম ফোন করে তার স্ত্রীকে জানান।

মামলার বাদী পারভীন বলেন, আমার স্বামীকে নির্যাতনের বিষয় অবহিত করে বিবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার গত ২২ আগস্ট চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করি। এরপর গত ১১ নভেম্বর শামীমকে একটি মামলায় চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে, তার শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন দেখতে পাই। সবকিছু খোঁজ নিয়ে গত ২৫ নভেম্বর আমি আদালতে মামলা দায়ের করি।

আভিযোগের বিষয়ে জানতে জেল সুপার শফিকুল ইসলাম খানকে একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি। ক্ষুদ্রবার্তা পাঠিয়ে তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।

পরে ডেপুটি জেলার মাইমুর উদ্দিন পাঠক নিউজকে বলেন, এটা মামলা না।  অভিযোগ যে কেউ করতে পারে।  তবে কয়েদি নির্যাতন কেন করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না। আপনি সিনিয়র জেল সুপার অথবা জেলার সাহেবের সাথে কথা বলুন।

 

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print