ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বিপিসির মহাব্যবস্থাপক এটিএম সেলিমের দুর্নীতির খতিয়ান

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

এটি এম সেলিম

* বিপিসির কম্পানি সচিব কামাল উদ্দিন ভাতিজা এটিএম সেলিমেরকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেন
* মংলা অয়েল ইনস্টলেশন প্রকল্পে এটি এম সেলিমের দুর্নীতি
* চট্টগ্রামের ফয়েস লেক, চান্দগাও থানার আবাসিক ও খালাসি এলাকায় বিলাশবহুল বাড়ি
* রাজধানী ঢাকাতে কিনেছেন ১৬টি ফ্ল্যাট

নিয়োগটাই তাঁর জালিয়াতির মাধ্যমে। অথচ চাকরিতে যোগদানের পর থেকে বেপরোয়া দুর্নীতি করে হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন বিপিসির (বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন) হিসাব বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এটি এম সেলিম। দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) দেওয়া অভিযোগের সূত্র ধরেই এটি এম সেলিমের দুর্নীতির বিস্তারিত তথ্য বেরিয়ে আসছে।

গত ২৪ আগষ্ট (বুধবার) দুদকে বিপিসির মহাব্যবস্থাপক এটি এম সেলিমের দুর্নীতির চিত্র উল্লেখ করে একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, সংস্থার হিসাব ও স্বার্থ রক্ষার কথা থাকলেও বরাবরই ব্যক্তিগত হিসেবটাই এটি এম সেলিমের কাছে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেয়েছে। তিনি বন্দরনগরী চট্টগ্রামের ফয়’সলেক আবাসিক এলাকায় ছয়তলা ভবনের মালিক হয়েছেন। হয়েছেন চান্দগাঁও থানার খালাসী লেক ও চান্দগাঁও আবাসিক এলাকায় চার ইউনিটের ছয় তলা বিশিষ্ট বিশাল দুটি ভবনের মালিক। নগরীর চকবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে নামে বেনামে একাধিক দোকান। শুধু চট্টগ্রাম নয় দুর্নীতির টাকায় এটি এম সেলিমের সম্পদের সম্রাজ্য গড়ে উঠেছে রাজধানী ঢাকাতেও। ঢাকার অভিজাত এলাকা বনানী ৯/এ তে, গুলশান ২ এর ৪২ নম্বর রোডে, গুলশান ১ এর ২৩ নম্বর রোডে, ধানমন্ডি ২৭ নম্বরসহ বাড্ডা ও বারিধারাতে একাধিক ফ্ল্যাট কিনেছেন এটি এম সেলিম। নামে বেনামে কেনা এসব ফ্ল্যাটের সংখ্যা প্রায় ১৬টি। যেগুলোর বাজার মূল্য কয়েকশ কোটি টাকারও বেশি। এরমধ্যে বনানীর ফ্ল্যাটটি তিনি প্রায় ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছেন। এছাড়া অস্ট্রেলিয়াতে বন্ধু আবদুল করিমের কাছে টাকা পাচার করে কিনেছেন বাড়ি ও গড়ে তোলেছেন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে পরীক্ষা ছাড়াই বিপিসিতে চাকরি পান এটিএম সেলিম
দুদকের চেয়ারম্যান বরাবর দেওয়া অভিযোগে বলা হয়, বর্তমান মহাব্যবস্থাপক এটি এম সেলিমের বিপিসিতে চাকরী হয়েছিল জালিয়াতির মাধ্যমে। ১৯৯৯ সালে ৪ জন সহকারী ব্যবস্থাপক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিপিসি। নিয়োগ বোর্ড হিসাব বিভাগে কাজী শহীদুর রহমান, বাণিজ্য বিভাগে আবুল কালাম আজাদ, এমআইএস বিভাগে মো.সোয়েব আহমেদকে ও পরিকল্পনা বিভাগে মোঃ মনিরুল ইসলাম নিয়োগ দেয়। নিয়োগ পাওয়ার ৩ মাসের মাথায় মোঃ মনিরুল ইসলাম চাকরী ছেড়ে পূর্বের কর্মস্থল সিলেট গ্যাস ফিল্ডে যোগদান করেন। এতে একটি সহকারী ব্যবস্থাপক পদ শূন্য হয়ে পড়ে। তখন বিপিসির কম্পানি সচিব ছিলেন এটিএম সেলিমের চাচা কামাল উদ্দিন। তার চাচা কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ও আইন না মেনে, বিধি বহির্ভুতভাবে নিয়োগ বোর্ড কিংবা প্যানেল ছাড়াই অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে জালিয়াতির মাধ্যমে শূন্য হয়ে পড়া সহকারী ব্যবস্থাপক পদে এটি এম সেলিমকে নিয়োগ দেন।

মংলা অয়েল ইনস্টলেশন প্রকল্পে এটি এম সেলিমের দুর্নীতি:
মংলা অয়েল ইনস্টলেশন প্রকল্পে পরতে পরতে দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে। এই প্রকল্পটি এটি এম সেলিমের সার্বিক তত্তাবধানে বাস্তবায়ন হয়। ঠিকাদারের বিলসহ সব পেমেন্ট দেওয়া হয় বিপিসির হিসাব বিভাগ থেকে। প্রকল্পের শুরুতেই শূন্য শতাংশ অগ্রগতিকে ৫০শতাংশ অগ্রগতি দেখিয়ে ম্যাক্সওয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস ও পাইপলাইন লিমিটেডকে বিল দেওয়ার মতো জালিয়াতি উঠে এসেছে অডিট রিপোর্টে। প্রকল্পটির আরডিপিপির (সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) অনুমোদিত ব্যয় ছিল ২০৫ কোটি ৪৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। খরচ করা হয়েছে ২০৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এ কারণে অডিট প্রতিষ্ঠান খান ওয়াহাব শফিক রহমান এন্ড কম্পানি ২০২০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আপত্তি দিয়ে রেখেছে। প্রকল্পটির বেশ কিছু ভাউচারের হদিস পায়নি অডিটর। ভাউচারের বিষয়ে অডিট প্রতিষ্ঠান আপত্তি উত্থাপন করলে প্রকল্প পরিচালক (মোছাদ্দেক হোসেন) তার বক্তব্যে বলেছেন বিপিসির হিসাব বিভাগ থেকে বিল প্রদান করা হয়। তাই বিপিসির কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। পরে হিসাব বিভাগেও ভাউচার খুঁজে পায়নি অডিট প্রতিষ্ঠান।

এদিকে প্রকল্পটির কাজ শেষ হওয়ার বছর না পার হতেই অফিস ও আবাসিক ভবনের প্লাস্টারে শ্যাওলা জমেছে, বেশ কয়েকটি ভবনের বারান্দায় ফাটল ধরেছে। সিড়িং রেলিং েেস্টইনলেস স্টিলের দেওয়ার কথা থাকলে তা দেওয়া হয়নি, মরিচা ধরে বিবর্ণ আকার ধারণ করেছে রেলিং। এসবের মূলে আছেন এটি এম সেলিম।

ইস্টার্ন রিফাইনারী লিমিটেডের এসপিএম (সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং) প্রকল্পে এটি এম সেলিমের লুটপাট:
দুদকের অভিযোগে আরো বলা হয়, বিপিসির অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারী লিমিটেডের এসপিএম (সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং) প্রকল্পে জমি অধিযাচনে দুর্নীতি ও লুটপাটের বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। ধান ক্ষেতের একর প্রতি মূল্য ৩ লাখ, আর পানের বরজের মূল্য ৬৩ লাখ নির্ধারণ করে জমি অধিযাচনের সিদ্ধান্ত হয়। অথচ এসপিএম প্রকল্পে যারা এটি এম সেলিমকে টাকা দিয়েছেন তাদের ধান ক্ষেতকে দেখানো হয়েছে পানের বরজ, আবার যারা টাকা দেননি তাদের পানের বরজকে ধান ক্ষেত দেখানো হয়েছে। এখানে প্রায় ৯৬ লাখ ৬০ হাজার ১৫০ টাকার দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে খোদ দুদক। ২০২০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ঘুষের টাকা ভাগাভাগির সময় ৬৬ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকাসহ ১ জনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। সেই সুত্র ধরেই এ বিষয়ে দুদকের অনুসন্ধানে দুর্নীতির ঘটনা উঠে আসে। যদিও এর মূল হোতা এটি এম সেলিম রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।

স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েলে দুর্নীতি:
বিপিসির রন্ধে রন্ধে থাকা দুর্নীতি বন্ধে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু সেই প্রক্রিয়া থামিয়ে রেখেছে এটি এম সেলিম চক্র। অটোমেশন হলে দুনীর্তি লুটপাট অনেকাংশে বন্ধ হয়ে যেতো। বিশেষ করে তেল বিক্রি ও মজুদ এক ক্লিকেই দেখা যেতো। তাতে করে অধীনস্থ কম্পানিগুলো (পদ্মা, মেঘনা, যমুনা) ব্যাংকে টাকা ফেলে রেখে ব্যক্তিগত সুবিধা নিতে পারত না। স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েলে এই ধরণের একটি বড় দুর্নীতির ঘটনা ঘটে। বিপিসি ওই কম্পানিটির শেয়ার হোল্ডার। আর বিপিসির পক্ষ থেকে তদারকি করতেন এটি এম সেলিম নিজে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা লোকসান হয় টাকা নির্ধরিত সময়ে আদায় না করায়। ওই ঘটনায় মামলা হলেও মূল হোতা এটি এম সেলিম রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিস্তারিত দুদক অনুসন্ধান করলেই বেরিয়ে আসবে।

ফয়’স লেক আবাসিক এলাকায় এটি এম সেলিমের বিলাসবহুল ছয় তলা বাড়ি
চট্টগ্রামের ৯ নং উত্তর পাড়াহতলী ফয়েস লেক আবাসিক এলাকায় হাজী আবদুল হামিদ রোডে ছয় তলা ভবনে (২/এ) স্ত্রী ও ছেলে মেয়ে নিয়ে থাকেন এটি এম সেলিম। সাত কাঠা জমির উপর নির্মিত মনোরম ডিজাইনের ওই বাড়িটির নাম রাখা হয়েছে জ্যোৎস্না নামে। অন্যান্য দুর্নীতিবাজদের মতোই এটি এম সেলিমও বাড়িটি শ্বশুরের বলে প্রচার করে থাকেন। আর ভবনের নাম রেখেছেন শাশুড়ির নামে। প্রকৃত ঘটনা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করা টাকায় নির্মাণ করা এ বাড়িটি হালাল করার জন্যই এই কৌশল নিয়েছেন এটি এম সেলিম। দুদকের অভিযোগের সূত্র ধরে সরজমিন অনুসন্ধানে গেলে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।

চট্টগ্রামের চান্দগাও থানার আবাসিক ও খালাসি লেক এলাকায় করেছেন ৪ ইউনিটের ২টি বিশাল বাড়ি:
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪ নং ওয়ার্ডের চাঁন্দগাও আবাসিক ও খালাসি লেক এলাকায় গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল দুটি বিশাল বাড়ি। ৪ ইউনিটের ৬ তলার বাড়ি দুটির জায়গাও কিনেছেন এটি এম সেলিম। বাড়িগুলো ও জমির মূল্য প্রায় শতকোটি টাকা। যা এটি এম সেলিমের আয়ের সঙ্গে মোটেই সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এ বিষয়টিও সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক সরজমিন অনুসন্ধানে সত্যতা পেয়েছে।

চকবাজারে কিনেছেন দোকান:
এটি এম সেলিমের চকবাজারের একটি মার্কেটে ইডিইএস নামের একটি কাপড়ের দোকান (দ্বিতীয় তলায় দোকান নম্বর#২২) রয়েছে। যেটি তার স্ত্রী ও আপন ছোট ভাই দেখাশুনা করেন। যেটির বর্তমান মূল্য প্রায় কোটি টাকাও বেশি। সরজমিনের প্রতিবেদক এ ঘটনার সত্যতা পেয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামে রয়েছে আরো বিপুল সম্পদ:
এটি এম সেলিম রাজধানী ঢাকার অভিজাত এলাকা বনানী ৯/এ তে, গুলশান ২ এর ৪২ নম্বর রোডে, গুলশান ১ এর ২৩ নম্বর রোডে, ধানমন্ডি ২৭ নম্বরেসহ বাড্ডা ও বারিধারাতে একাধিক ফ্ল্যাট কিনেছেন। নামে বেনামে কেনা এসব ফ্ল্যাটের সংখ্যা প্রায় ১৬টি। যেগুলোর বাজার মূল্য কয়েকশ কোটি টাকারও বেশি। এরমধ্যে বনানীর ফ্ল্যাটটি তিনি প্রায় ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছেন। এছাড়া চট্টগ্রামের হালিশহর, জিইসি মোড়, বদ্দারহাটসহ বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট ও জায়গা কিনে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন এটি এম সেলিম। যা কোন ভাবেই তার বৈধ আয়ের উৎসের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

অস্ট্রেলিয়াতে টাকা পাচার করে গড়েছেন সেকেন্ড হোম:
বিপিসির মহাব্যবস্থাপক এটি এম সেলিমের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। সেখানে তার বন্ধু আবদুল করিমের মাধ্যমে বাড়ি কিনেছেন। পাচারের টাকায় সেখানে গড়ে তুলেছেন সেকেন্ড হোমের পাশাপাশি আইটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। চাকরি ছাড়ার পর অস্ট্রেলিয়ায় স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন তিনি।

পারিবারিক কাজে ব্যবহার করেন অফিসের গাড়ি:
এটি এম সেলিমের অফিসের গাড়িটি সারাদিন পারিবারিক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। সকালে তাকে অফিসে নামিয়ে দিয়ে চলে যায় ছেলে-মেয়েকে স্কুলে আনা নেওয়ার জন্য। করোনায় স্কুল বন্ধকালীন টিউশনী ও মেয়ের সাতার শেখানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে বিপিসির গাড়িটি। নবম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েটি কখনও চট্টগ্রাম ক্লাবে, কখনও র‌্যাডিসন হোটেলে সাঁতার কাটতে যায়। বিগত ৩ মাস ধরে চলছে সেই রুটিন। মেয়ের সাতার শেখার ফাঁকে স্ত্রীকে দোকানে আনা নেওয়া করে এ গাড়ি। গাড়ির মাইল মিটার চেক করলেই এসব ধরা পড়বে।

মহাব্যবস্থাপক এটি এম সেলিমের আরো দুর্নীতি:
এটি এম সেলিম নিজের পকেট ভারি করতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিপিসিকে ঠেলে দিয়েছেন লোকসানের দিকে। ব্যাংকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আমানত থাকা অবস্থায় (এসএনডি ও এফডিআর) প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন ব্যাংক ঋণ নিয়ে। এতে দেখা গেছে, আমানতের বিপরীতে প্রাপ্ত সুদের চেয়ে ঋণের বিপরীতে পরিশোধিত সুদের পরিমাণ ২৭৮ কোটি টাকা বেশি। অর্থাৎ ঋণ না নিয়ে নিজেদের আমানত থেকে বিপিসির একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করলে ২৭৮ কোটি টাকা সাশ্রয় হতো। সবকিছু জেনেও শুধু নিজের মুনাফার ধান্দায় সেই কাজটি করে বিপিসিকে ডুবিয়েছেন এটি এম সেলিম।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) এ টি এম সেলিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কোনো বক্তব্য দেননি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print