ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামে এজলাসে ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠিত

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

আইনজীবিদের বিক্ষোভ।

মানবপাচার মামলায় চট্টগ্রামের এক আইনজীবী ও তার স্ত্রীকে জামিন না দেওয়ার ঘটনায় চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের এজলাস কক্ষে ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি।

তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলামকে। এই কমিটির সদস্য সচিব হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) সাব্বির ফয়েজ ও চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে হুসেইন মোহাম্মদ সাজ্জাদকে কমিটির সদস্য করা হয়েছে।

তদন্ত শেষ করে কমিটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছেন কমিটির সদস্য সাব্বির ফয়েজ।

এছাড়া দেশের অধস্তন আদালত বা বিচার বিভাগীয় কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট নানা অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটলে তা তাৎক্ষণিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়কে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার আবু সৈয়দ দিলজার হোসেন স্বাক্ষরিত সাকুর্লারে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রামে মানব পাচার আইনে করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া এক আইনজীবী ও তাঁর স্ত্রীর জামিন আবেদন বুধবার বিকেলে নামঞ্জুর করলে বিক্ষুব্ধ আইনজীবীরা এজলাসে ভাঙচুর, মামলার নথি তছনছ ও বিচারকের খাস কামরার বাইরের জানালার কাচ ভাঙচুর করেন।

চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, অভিবাসন পুলিশের করা মামলার এজাহারে আইনজীবী জামাল ও তাঁর স্ত্রীর নাম নেই। র‌্যাব তাঁদের ধরে পতেঙ্গা থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। দুই আসামির মিথ্যা স্বীকারোক্তিতে পুলিশ তাঁদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠিয়েছে।

অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিম মো. সাহাদাত হোসেন ভূঁইয়ার আদালতে প্রায় ১০০ আইনজীবী দাঁড়িয়ে জামিনের আবেদন করেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়ে এজলাস থেকে নেমে যান।

বিকেল সাড়ে চারটায় জামিন নামঞ্জুর হওয়ার পরপরই বিক্ষুব্ধ আইনজীবীরা এজলাসে বিচারকের আসনের পেছনের কাচের কিছু অংশ ভাঙচুর ও টেবিলের নিচে থাকা বেশ কিছু নথি তছনছ করেন। পরে তাঁরা বাইরে এসে ওই বিচারকের খাস কামরার বাইরে জানালার কাচও ভাঙচুর করেন।

এরপর প্রায় ৩০০ আইনজীবী স্লোগান দিতে থাকেন। বিকেল পাঁচটার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ এলেও আইনজীবীদের বাধার মুখে চলে যায়। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিম মো. শাহজাহান কবিরের কাছ থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে আবারও ওই আইনজীবী ও তাঁর স্ত্রীর জামিনের আবেদন করা হয়। চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ পারভেজ শুনানি শেষে জামিন আবেদন মঞ্জুর করলে বিক্ষুব্ধ আইনজীবীরা চলে যান।

সহকর্মীর জামিন না দেয়ায় চট্টগ্রাম আদালতে আইনজীবিদের ভাঙচুর

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print