ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামে ছয়দিন ব্যাপী বিজয় মেলার উদ্বোধন

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

‘চলো দুর্জয় প্রাণের আনন্দে’ শিরোনামে চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৬ দিনব্যপী বিজয় মেলা।চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই মেলা চলবে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

আজ বুধবার সকালে নগরীর কাজীর দেউড়িস্থ জিয়া স্মৃতি জাদুঘরের সামনে মাঠে (সার্কিট হাউস সংলগ্ন) ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে মেলার উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়া উদ্দিন।

ঘোষণাপত্রে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, “যেহেতু জাতি, ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সম্মিলিতভাবে উদযাপন করার আর কোনো জাতীয় উৎসব নেই, তাই জনগণের সম্মিলনে জাতীয় উৎসব পালনের প্রয়াস নিতে চাই।”

চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও বিজয় মেলা উদযাপন কমিটির আহ্বয়াক ফরিদা খানমের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজয় মেলা উদযাপন কমিটির সচিব আহমেদ নেওয়াজ, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অন্তবর্তীকালীন কমিটির সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শাহ নওয়াজ, ছাত্র প্রতিনিধি মো. জুবায়ের।

এ সময় চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম বলেন, ‘চট্টগ্রাম কৃষ্টি-কালচারে ভরপুর একটা জেলা। এখানে প্রতিবছর বাণিজ্য মেলা হয়, বিজয় মেলা হয়। আমাদের সবোর্চ্চ চেষ্টা থাকবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে যাতে একটা খেলার মাঠ ও একটা মেলার মাঠ পার্মানেন্ট (স্থায়ী) যাতে করতে পারি।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘খেলার মাঠকে গুরুত্ব দিয়েছি বলেই মেলাটাকে আমরা আউটার স্টেডিয়াম থেকে এখানে (পরিত্যক্ত শিশুপার্কে) সরিয়ে এনেছি। আমরা ভবিষ্যতেও এই মাঠটাকে সংস্কারের আওতায় রাখবো এবং মাঠটাকে আরও বেশি খেলার উপযোগী করার জন্য পর্যায়ক্রমে সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।’

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি কামাল উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলুল বারী।

নগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম মুক্তিযোদ্ধাদের দলীয়ভাবে বিচার না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, “যে যে দল করুক না কেন মুক্তিযোদ্ধারা জাতীয় সন্তান। তাদের সম্মান করতে হবে। কে কোন দল করে সেটা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে।”

১৯৮৯ সাল থেকে শুরু হওয়া চট্টগ্রামের এ বিজয় মেলা অনুষ্ঠিত হত সার্কিট হাউস সংলগ্ন মাঠে। পরে সেখানে জিয়া স্মৃতি শিশু পার্ক করা হয়। মেলা সরিয়ে নেওয়া হয় বিপরীতে আউটার স্টেডিয়ামে।

ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর এবার মেলার আয়োজনের দায়িত্ব নেয় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। প্রথমে আউটার স্টেডিয়ামে মেলার পরিকল্পনা নিলেও সেখান থেকে সরে এসে পুরানো জায়গায় মেলার আয়োজন করা হয়।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print