ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রামে আনা হয়নি-সিএমপি কমিশনার

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

Babul-Akter-bg20160405211854
এসপি বাবুল আক্তার। ফাইল ছবি:

স্ত্রী হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশী হেফাজতে নেয়া এসপি বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রামে আনা হয়েছে এমনটি দাবী করা হচ্ছে প্রশাসনের বিভিন্ন সুত্র থেকে। শনিবার সকাল ৮টায় এডিসি নাজমুলের নেতৃত্বে ডিবির একটি টিম বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসে বলে সুত্রটি  জানায়।

তবে বিষয়টি অস্বিকার করেছেন সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার। দুপুরে পাঠক .নিউজের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, চট্টগ্রামের পুলিশ আমরা এ ব্যাপারে বলতে পারছি না। তবে তাকে চট্টগ্রামে আনা হয়নি। আনা হচ্ছে এ রকম কোন সিদ্ধান্ত নাই। আনা হলে তো আপনারা জানবেন। আপনাদের জানানো হবে। এখনো পর্যন্ত আমরা আনুষ্ঠানিত কিছু বলছি না। তবে শীঘ্রই এ ব্যাপারে জানাবো।

Babul-Akhter
পুলিশ বেষ্টিত এসপি বাবুল আক্তার।

এদিকে শুক্রবার দিবাগত রাতে রাজধানীর বনশ্রীর শশুরের বাসা থেকে পুলিশ আইজি সাহেব দেখা করতে বলেছেন বলে মতিঝিল বিভাগের উপ কমিশনার আনোয়ার হোসেন ও খিলগাঁও থানার ওসি মঈনুল হোসেন বাবুল আক্তারকে নিয়ে যায় বলে জানান বাবুলের শশুর অবসর প্রাপ্ত পুলিশ অফিসার মোশাররফ হোসেন।

শনিবার সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল সাংবাদিকদের বলেন, আটক কয়েকজন আসামির সামনে মুখোমুখি করে বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য বাবুল আকতারকে নেয়া হয়েছে।

এসপি বাবুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে কি না, বা তাকে কেন জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এ প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন“এখনও বলার সময় হয়নি। শিগগিরই জানতে পারবেন।”

এদিকে সর্বশেষ তথ্যে জানাগেছে, মিতু হত্যায় সরাসরি জড়িত সন্দেহে আবু মুছা (৪৫) ও এহতেশামুল হক ভোলা (৩৮) নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশের একটি ইউনিট। মুছাকে গত মঙ্গলবার সকালে চকবাজার এলাকা থেকে ও একইদিন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে রাজাখালী গুলবাহার কমিউনিটি সেন্টারের সামনে থেকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায় বলে দাবি করেছে এদের পরিবার।

পুলিশের একটি সুত্র জানিয়েছে, এরা দু’জনই এসপি বাবুল আক্তারের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। বাবুল আক্তারের বসবাস ও পরিবার সম্পর্কে তাদের ভালো ধারণা রয়েছে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও প্রমাণের ভিত্তিতে পুলিশ মনে করছে, কোনো পক্ষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে অর্থাৎ ভাড়াটে খুনি হিসেবে তারা মিতুকে হত্যা করেছে। এজন্যই তাদের আটক করা হয়। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা ভোলা ও মুছাকে আটকের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।

ধারণা করা হচ্ছে আটক এ দুজনের দেয়া তথ্য যাচাই বাছাই করার জন্য বাবুল আক্তারকে পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য গত ৫ জুন চট্টগ্রাম মহানগরীর জিইসি মোড় এলাকায় দুর্বৃত্তরা ছুরিকাঘাত ও গুলি করে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যা করে। এই ঘটনাটি চট্টগ্রামসহ সারাদেশে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। স্ত্রী হত্যাকান্ডের ঘটনায় পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার বাদি হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print