ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

দুগ্রুপের সংঘর্ষে উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন পণ্ড

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

পাল্টাপাল্টি শ্লোগান দেয়াকে কেন্দ্র করে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, সংঘর্ষ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় পণ্ড হয়ে গেছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন।

আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ভেতরে এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পুলিশ ফাঁকা গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে।

.

সম্মেলন মঞ্চে এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপি, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি, সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রশাসক এমএ সালাম, মাহফুজুর রহমান মিতা এমপি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন প্রমুখ।

জানাগেছে,  সকাল সাড়ে ১০ টার মধ্যেই একে একে উপস্থিত হন প্রধান অতিথি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। সোয়া ১১টায় বাইরে এসে সম্মেলন উদ্বোধন করেন অতিথিরা। বেলা পৌনে ১২ টার দিকে শুভেচ্ছা বক্তব্য দিতে ডায়াসে যান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন। তখনই শুরু হয় উত্তেজনা, পাল্টাপাল্টি স্লোগান। তাদের থামাতে ব্যর্থ হয়ে একপর্যায়ে বক্তব্য বন্ধ করে দেন জাকির।

.

এই  পরিস্থিতির মধ্যে বক্তৃতা দিতে আসেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি সাকিব হাসান সৈয়দ। এসময় সম্মেলন কক্ষের পশ্চিম-দক্ষিণ কোণায় আকস্মিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এবং সম্মেলনের বাইরে ফজলে করিম চৌধুরীর অনুসারী রাউজান ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের  মধ্যে সংঘর্ষ  শুরু হয়। এতে অন্তত ১৩ জন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছে বলে জানাগেছে।

এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে একপর্যায়ে সম্মেলনের বাইরে নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। সংঘর্ষের কারণে পণ্ড হয়ে যায় ছাত্রলীগের সম্মেলন। বেলা সাড়ে ১২টায় দিকে পুলিশের কড়া প্রহরায় অতিথিরা সম্মেলনস্থল ত্যাগ করে বেরিয়ে গেছেন। এর পর সম্মেলনস্থলে রাউজান ছাত্রলীগের একটি অংশ মঞ্চ দখল করে এবিএম ফজলে করিমের পক্ষে শ্লোগান দিতে থাকে।

.

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোতোয়ালী থানার ওসি জসিম উদ্দিন জানান, দু পক্ষের মারামারির কারণে সম্মেলন বন্ধ হয়ে গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থানে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে। বড় কিছু হয়নি। তবে তিনি ফাঁকা গুলি চালানোর বিষয়টি অস্বিকার করেন।

এদিকে এ সংঘর্ষের জন্য জামায়াত শিবিরকে দায়ী করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু তৈয়ব জানান, সম্মেলন মঞ্চে যখন জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তখনই বহিরাগতরা শান্তিপূর্ণ সম্মেলনে বিশৃঙ্খলা করেছে। জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা সম্মেলনে ঢুকে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটিয়েছে বলেও দাবী করেন তিনি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট