ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বন্ধের দিন ঘুরে আসুন বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

সমুদ্রের ভেতরে হেঁটে বেড়াচ্ছেন, ভাবতে কেমন লাগবে? বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রিয় হয়ে ওঠা একটি স্থান। স্থানটিতে দেশীয় পর্যটকদের পাশাপাশি বেড়ে চলেছে বিদেশী পর্যটকদেরও ভিড়। অনেকে হয়তো বুঝেও নিয়েছেন কোন স্থানের কথা বলছি। হ্যাঁ, ‘বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত’। ইদানিং বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত নিয়ে অনেক আলোচনা দেখি। তাছাড়া একবার সমুদ্রের জলে পা ডোবানোর ইচ্ছে হয়তো সকল ভ্রমণ প্রিয়দের মনেই উঁকি দেয়। কেউ কেউ অসংখ্যবার সমুদ্রের জলে পা ভিজিয়েও সাধ মেটাতে পারে না, সুযোগ পেলেই চলে যান তাই সমুদ্রের টানে। আর সেই সমুদ্রের উপরেই যদি পা রেখে হাঁটার সুযোগ হয়ে যায়, কেমন লাগবে তখন? নিশ্চয়ই এমন এক অভিজ্ঞতা যুক্ত করতে চান জীবনে?

.

এই সৈকতের মূল আকর্ষন প্রায় আধা কিলোমিটার এর বেশি আপনি সমুদ্রের ভিতর হেটে যেতে পারবেন। এই সৈকতের ব্যতিক্রমতার কারণে অনেকেই গিয়েছে ওখানে। আর লোহার, প্লাস্টিকের ব্রিজটাই আরেকটা আকর্ষণ, এ সৈকতের। এ ব্রিজটা কিন্তু ব্যক্তিমালিকানাধীন, এলাকার একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির মালিকানায় নির্মিত যা একান্তই সন্দ্বীপবাসীদের চলাচলের জন্য। ব্রীজ টা প্লাস্টিক এর, কারণ সমুদ্রের উপর করা, আর লবনাক্ত পানি লোহা বা স্টিল তাড়াতাড়ি ক্ষয় করে ফেলে,

.

আর এটা মজবুত খুটি ছাড়া নির্মিত, যার কারণে রিস্কি। আর এটাতে অনেক মানুষ উঠলে সমূহ ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। এজন্য অনেকজন এক সাথে গেলে বিমুখ হয়ে ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা আছে, বিশেষ করে শুক্রবার বিকালে গেলে। অন্য সময়ে মানুষ কম থাকলে হয়তো যেতে পারবেন।

.

সাগর থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার ভিতরে যাওয়ার অনুভূতিটা আসলেই অসাধারণ। তবে এ জিনিসটা মাথায় রাখবেন আরকি। বিকেলের সময়টায় যাওয়া ভালো। আর ভাটার সময়ই এই রাস্তা দেখা যায়, জোয়ারে পুরো রাস্তা পানির নিচে থাকে। সুতরাং, রাস্তা না দেখে, শুধু অনুমান করে সামনে না আগানোই ভালো। তবে ছুটির ছাড়া গেলে অনায়সে ঘুরে আসতে পারেন ব্রিজের উপর।

তবে কুমিরা ঘাটঘরে যেতে পারেন, ওটাও সেম ঘরানার, তবে সিমেন্টের ঢালাই ব্রিজ আরকি। ওটাও শুনেছি, একই মানুষের বানানো। তবে এটা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত, আর বাশবাড়িয়ারটা সংরক্ষিত।

যেভাবে যাবেন : চট্টগ্রাম হইতে যেভাবে যাবেনঃ

.

এ, কে খান থেকে যেকোনো লোকাল বাসে উঠে বাঁশবাড়িয়া বাজারে নামতে হবে। ভাড়া জন প্রতি ৩০-৩৫ টাকা। বাঁশবাডিয়া বাজার নেমে সিএনজি করে সৈকতে যেতে হবে। ভাড়া জন প্রতি ২০ টাকা। বাঁশবাড়িয়া বাজার থেকে জাস্ট ২০ টাকা জনপ্রতি সিএনজি ভাড়া, বললেই হবে ঘাটে যাবো। সিএনজি থেকে নেমে সোজা হেটে চলে গেলেই পাবেন এই ব্রীজ।

সতর্কতা:

ভ্রমণের সময় রাস্তার যেখানে সেখানে খাবারের প্যাকেট, পানির বোতল ইত্যাদি ফেলে জায়গাগুলোর সৌন্দর্য ও পরিবেশ নষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print