ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

আসছে রোডমার্চের ঘোষণা : প্রয়োজনে হরতাল ও অবরোধ দিতে পারে ঐক্যফ্রন্ট

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

সিলেট-চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কোনো কর্মসূচি না এলেও তফসিল ঘোষণার আগেই রাজধানী সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে আসবে বিএনপির কঠোর কর্মসূচি। দেয়া হবে হরতাল-অবরোধের হুমকি। নির্বাচন পেছাতে জোরালো আহ্বান করা হবে নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে। ঐক্যফ্রন্টের নির্ভরযোগ্য সূত্র  নিশ্চিত করেছেন।

রাজশাহীতে জনসভার কর্মসূচিটি পরিবর্তন করে রোডমার্চের ঘোষণা দেয়া হবে এবং একই কর্মসূচি দেয়া হবে বরিশালেও, সেটি লংমার্চও হতে পারে। তবে নির্বাচনের তফসিল পেছাতে আজকের জনসভা থেকে ঐক্যফ্রন্ট সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বার্তা দেবেন। না হলে ৭ তারিখের পর হরতাল-অবরোধের মতো দেশ অচলের কর্মসূচিরও ইঙ্গিত দেয়া হবে জনসভা থেকে। তাছাড়া সম্প্রতি হওয়া জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং বৈঠকেও আন্দোলন নিয়ে বড় আকারে রূপরেখা তৈরি করা হয়। অন্যদিকে বিএনপিও উপরের নির্দেশে আন্দোলনের পথে হাঁটছেন। এদিকে গতকাল ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়ে বঙ্গবীরের হুঁশিয়ারি, প্রধানমন্ত্রী এতদিন গণভবনে বসে পোড়া মানুষের গন্ধ শুকতে শিখেছে। এবার যুদ্ধ করবো আমরা, লড়াই করবো আমরা, আমাদের কাছে যদি টিক্কা খান হেরে থাকেন, ইয়াহিয়া হেরে থাকেন, নিয়াজির যদি মাথা নত করে আত্মসমর্পণ করতে হয় তাহলে আজকের দিনে যারা স্বৈরশাসক তাদেরও আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

তফসিল পেছানো এবং জনসভার বার্তা নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের এক সিনিয়র নেতা  নিশ্চিত করেছেন যে, আজকের জনসভা থেকে রাজশাহী এবং বরিশালে রোডমার্চের ঘোষণা আসবে। আগাম একটা কর্মসূচিও থাকবে যদি ইসি ঐক্যফ্রন্টের ডাকে সাড়া না দিয়ে তফসিল ঘোষণা করে ফেলে। অন্যদিকে ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির একাধিক বৈঠকেও আন্দোলন নিয়ে প্রস্তাবনা আসে বলে জানা গেছে।

গতকাল রাতে একটি বৈঠকে উপস্থিত থাকা সূত্র মতে, বিএনপির আন্দোলন শক্তি চায় মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বৈঠকে দাবি তুলে বলেন, বিএনপির আন্দোলনের মাঠ আছে, বড় আন্দোলনের লোক আছে। আন্দোলন চাঙ্গা করার সব কিছুই আছে। নেতাকর্মীরাও ঘোষণার অপেক্ষায় আছেন, আন্দোলন চাওয়া এবং দাবি এখন এদেশের সবার। আর এ কাজটি এখন বিএনপিকেই করতে হবে। আন্দোলন ছাড়া এ সরকার থেকে কোনো ধরনের দাবি আদায় করায়ও সম্ভব নয় বলে বৈঠকে মত দেন মান্না। ড. জাফরুল্লাহসহ অনেকেই আন্দোলনের পক্ষে মত দেন বলে জানা যায়।

এদিকে গতকাল ড. কামাল হোসেনের হাত ধরলেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। দীর্ঘ বছর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে থাকা কাদের সিদ্দিকী ১৯৯৯ সালে দল ত্যাগ করেন। এরপর কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগ নামের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়ে কৃষক শ্রমিক-জনতা-লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, প্রধানমন্ত্রী এতদিন গণভবনে বসে পোড়া মানুষের গন্ধ শুকতে শিখেছে। আওয়ামী লীগ এতদিন তাদের ছাড়া কাউকে গুণতই না, আজ তারা সংযত ভাষায় কথা বলছেন। আমি এতদিন সেটাই চেয়েছিলাম।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print