ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

একটি জয়ের গল্প

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

মাত্র সাত বছর বয়সে শিশুটির ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। প্রতিদিন ছোট্ট শরীরে ইনসুলিন (ইনজেকশন) নিতে হয়। যা বেশ কষ্টের আর অন্য কাউকে দিয়ে দিতে হয়।

স্কুলের টিফিনের ফাঁকে সব বাচ্চারা যখন খেলতে যেত, তার তখন নার্সের কাছে ব্লাড সুগার মাপতে হতো, এভাবেই চলেছে টানা একটি বছর। এরপর একদিন স্কুলের সব শিশুদের নিয়ে তিন দিনের স্টাডি ট্যুরে যাওয়ার পরিকল্পনা হলো। স্কুলের সব শিক্ষার্থী যাবে, বাদ পড়বে শুধু চাঁদনী চাওলা।

আজকের সফল লেখক চাঁদনী চাওলা বিশেষ করে ডায়াবেটিস আক্রান্তুদের নিয়মিত সুস্থ থাকার পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন দীর্ঘ দিন ধরে। তার চাঁদনী চাওলাপরামর্শ মতো চলে অনেকেই সুস্থ জীবনযাপন করছেন।

মাত্র আট বছরের একটি শিশু (চাঁদনী) ইনসুলিন নেয়ার জন্য বন্ধুদের সঙ্গে যেতে পারছিলেন না, তখন বাবার পরামর্শে তিনি নিজেই শরীরে ইনজেকশন নিতে শিখে নিলেন। বন্ধুদের সঙ্গে ট্যুরেও গেলেন, তারপর ছোট্ট সেই শিশুর মনে হলো তিনি যেন এতদিনে স্বাধীন হলেন।

এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দীর্ঘ ২০ বছরের বেশি সময় তিনি নিজে ইনসুলিন পুশ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন।

তিনি বলেন, যখনই কারো সঙ্গে দেখা হয়, প্রথমেই জানতে চান, তোমার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে আছে তো! উত্তরে হেসে জানাই আমি ছোট বেলা থেকেই চেষ্টা করেছি সুস্থ থাকার আর নিয়ম মেনে চলার। ডায়াবেটিস আমার নিয়ন্ত্রিত জীবন-যাপনের একটি পথ করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আলাদা করে ভীত থাকার কোনো কারণ নেই।

ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য চাঁদনী চাওয়ালার পরামর্শ হচ্ছে, সব সময় ইতিবাচক মানসিকতা রাখতে হবে, আর এটি নিয়ে না ভেবে, সুস্থ-সুন্দর নিয়মতান্ত্রিক জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হতে হবে।

অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে চলতে হবে।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print