t টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা নিহত – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা নিহত

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

কক্সবাজার জেলার টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হাবিবুল্লাহ (৪০) নামে আরও এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। সে ২৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মৃত আলী আহমদের ছেলে।

আজ রবিবার ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলার নয়াপাড়া মুচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের দাবি নিহত হাবিবুল্লাহ ডাকাত এবং যুবলীগ নেতা ফারুক হত্যায় অভিযুক্ত ছিলেন।

পুলিশ ও রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন, হাবিবুল্লাহ যুবলীগ সভাপতি ফারুক হত্যায় অভিযুক্ত ছিলেন। ঘটনাস্থল হতে দু’টি আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে জানিয়েছে পুলিশ।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সূত্রে খবর পাই যুবলীগ নেতা ফারুক হত্যাসহ নানা অপরাধে অভিযুক্ত পলাতক আসামিসহ একটি ডাকাতদল হ্নীলার নয়াপাড়া মুচনী পাহাড়ে অবস্থান করছে। সেই খবরের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দৃষ্কৃতিকারীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে। এতে কয়েক পুলিশ সদস্য আহত হন। তখন জীবন ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। শব্দ শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে এগিয়ে আসতে থাকলে আমরা গুলি করা বন্ধ করি। তখন অস্ত্রধারী দৃষ্কৃতিকারীরা পাহাড়ের গভীরের দিকে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। উপস্থিত জনতার মাঝে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি ও সাধারণ রোহিঙ্গারা তাকে হাবিবুল্লাহ বলে শনাক্ত করেন।

পরে তাকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান। ভোরে সেখানে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা হাবিবুল্লাহকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় পৃথক আইনে মামলা করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ আগস্ট রাতে একদল রোহিঙ্গা অস্ত্রধারী টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা এলাকায় নিজ বাড়ির সামনে থেকে ৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ওমর ফারুককে তুলে পাহাড়ের কাছে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনার পরদিন ২৩ আগস্ট মুহাম্মদ শাহ ও আব্দুস শুক্কুর নামে দুই রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী একই এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।

এরপর নিহত হয় আরও এক অভিযুক্ত। গত ১ সেপ্টেম্বর ভোরে ফারুক হত্যা মামলার প্রধান আসামি রোহিঙ্গা ডাকাত সর্দার নুর মোহাম্মদ পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়। ১৩ সেপ্টেম্বর একইভাবে নিহত হয় নেছার ও করিম নামে আরও দু’জন।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print