ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সিইসিসহ কমিশনারদের দুর্নীতি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রপতিকে অনুরোধ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদাসহ অন্য কমিশনারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করতে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০১ আইনজীবী। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবনে এ আবেদন পৌঁছে দেওয়া হয়।

বিবৃতিদাতাদের একজন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, দুর্নীতি এবং গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল’ গঠনের দাবি জানানো হয়েছে প্রদত্ত চিঠিতে।

এর আগে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আরও কিছু গুরুতর অভিযোগ এনে ৩১ জানুয়ারি ফের প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদকে চিঠি দিয়েছেন দেশের ৪২ বিশিষ্ট নাগরিক। একইসঙ্গে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা। এছাড়া প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতের সময়ের সুযোগ দানের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা।

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তারা এ দাবি জানান। এর আগে গত বছরের ১৪ই ডিসেম্বর কেএম নুরুল হুদা নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি, ও অর্থ সংশ্লিষ্ট গুরুতর অসদারচণের অভিযোগ এনে প্রেসিডেন্ট বরাবর বিবৃতি দেন তারা।

চিঠিতে তারা বলেন, পরবর্তীতে ১৭ই জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করার লক্ষ্যে উপরিউক্ত আবেদনের সংযুক্তি হিসেবে আরেকটি চিঠি প্রেরণ করা হয়। চিঠির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণের জন্য বরাদ্ধ করা অর্থ সম্পর্কিত অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে বৈশাখী টেলিভিশনের সাত পর্বের একটি ধারাবাহিক প্রতিবেদনের কপি সংযোজন করা হয়। একই বিষয়ে মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) দফতর কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি প্রতিবেদনের কপিও সংযোজন করা হয়।

তারা বলেন, ২০১৮-১৯ সালে অল্প কিছু কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ বাজেটে অন্তত ১১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এর অন্তত সাড়ে তিন কোটি টাকা নিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারগণ, নির্বাচন কমিশনের সচিব, প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তা।

প্রেসিডেন্টের উদ্দেশে তারা বলেন, আমাদের অভিযোগের বিষয়ে সামনাসামনি ভাবে অবগত করার জন্য আপনার সুবিধামতো সময়ে সাক্ষাতের অনুরোধের বিষয়ে আমরা আপনার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।

সর্বশেষ

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথমবারের মত চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে গমের জাহাজ

রাঙ্গুনিয়ায় পুকুরে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

ইসকন নিষিদ্ধের দাবীতে চট্টগ্রামে হেফাজতের বিক্ষোভ

মিরপুরে বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

রাজধানীর মিরপুরে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১০ ইউনিট

চট্টগ্রাম বন্দর ও কর্ণফূলী নদীতে যৌথ অগ্নিনির্বাপণ মহড়া

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print