ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সুবর্ণচর মডেল মসজিদে শবে বরাতে কর্মসূচি না থাকায় মুসল্লিদের বিক্ষোভ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পবিত্র শবে বরাত উদযাপনে কোনো কর্মসূচি না থাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় মুসল্লিরা।

মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার থানার মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

স্থানীয়রা জানায়,শবে বরাত মুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ রাত। এই রাতকে ভাগ্যরজনী বলা হয়ে থাকে। কিন্ত সুবর্ণচর উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দের পরিচালনা কমিটি পবিত্র শবেবরাত উপলক্ষে মসজিদে কোন ওয়াজ ও দোয়ার আয়োজন করেনি। এতে বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা চরজব্বর থানার মোড়ে বিক্ষোভ মিছিল করে। পরে শবে বরাত উপলক্ষে ঈমাম সাহেব মসজিদে এসে আলোচনা শুরু করেন।

সুবর্ণচর উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পেশ ইমাম মো.আব্দুল মান্নান বলেন, শবে বরাত উদযাপনে মডেল মসজিদের পরিচালনা কমিটি আমাকে কোনো সহযোগিতা করেনি এবং নির্দেশনা দেয়নি। আমি নিজে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপার ভাইজার আব্দুর রহিমকে বিষয়টি অবহিত করেও কোনো সাড়া পায়নি। বরং সভাপতি বলে সেক্রেটারিকে ফোন দেন সেক্রেটারি বলে সভাপতিকে ফোন দেন।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে ইমাম বলেন, শুক্রবার মুসল্লিদের কাছ থেকে দানের টাকা নেওয়া হয়। ওই তহবিল এখন মসজিদ পরিচালনা কমিটি ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট করে জমা রেখে সরকারি টাকা বানিয়ে পেলেছে। এ টাকা থেকে মসজিদের কোনো কাজে সহযোগিতা চাইলে মসজিদ পরিচালনা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হারুন অর রশিদ বলে এটা সরকারি টাকা,এই টাকায় হাত দেওয়া যাবেনা। এসব কিছুর মূল হোতা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপার ভাইজার আব্দুর রহিম।

সুবর্ণচর মডেল মসজিদ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি ও সুবর্ণচর উপজেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপার ভাইজার আব্দুর রহিম বলেন,এ সমস্যা কেউ কেউ ইচ্ছাকৃত ভাবে করেছে। দানের টাকা কাউকে আমি জিলাপি খেতে দিতে পারিনা।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে মসজিদ পরিচালনা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হারুন অর রশিদের মুঠোফোনে একাধিক কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তাই এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চৈতি সর্ববিদ্যা বলেন, এখানে আমার বক্তব্য দেওয়ার কিছু নেই। মডেল মসজিদ কেন বন্ধ ছিল। এটা সংশ্লিষ্ট ইমাম সাহেব জবাব দিবেন উনার বক্তব্য নিতে পারেন। আর সভাপতির দায়িত্বে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আছে তার বক্তব্য নিতে পারেন।

সর্বশেষ

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথমবারের মত চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে গমের জাহাজ

রাঙ্গুনিয়ায় পুকুরে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

ইসকন নিষিদ্ধের দাবীতে চট্টগ্রামে হেফাজতের বিক্ষোভ

মিরপুরে বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

রাজধানীর মিরপুরে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১০ ইউনিট

চট্টগ্রাম বন্দর ও কর্ণফূলী নদীতে যৌথ অগ্নিনির্বাপণ মহড়া

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print